অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কৃষি সস্প্রসারণ প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন, সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রুহুল আমীন, উপ সহকারি কৃষি কর্মকর্তা লব বিশ্বাস, তানজির রহমান, প্রকাশ বিশ্বাস প্রমুখ।
কৃষি বিভাগ জানায়, এই প্রযুক্তির মাধ্যমে ধানের বীজ বপন করলে বীজের পরিমান ৩০ শতাংশ কম লাগে। এছাড়া চারা রোপন পদ্ধতির বোরো আবাদের তুলনায় মোট সময় ১০ থেকে ১৫ দিন কম লাগে। এছাড়া সারিবদ্ধ ও সার্বিক ঘনত্ব অনুযায়ী বীজ বপনের কারনে ফলন বাড়ে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ।
সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রুহুল আমীন বলেন, চারা রোপন পদ্ধতিতে ধান আবাদে চারা তৈরীতে একটি দীর্ঘ সময় লাগে। পাশাপাশি এটি একস্থান থেকে তুলে মূল জমিতে রোপনের পর মাটির গভীরে শিকড় প্রথিত হতে আরো কিছু সময় লাগে। এছাড়া শৈত্য প্রবাহসহ অন্যান্য দুর্যোগে ক্ষেত ক্ষতিগ্রস্থ হবার সম্ভাবনাও থাকে। কিন্তু ড্রাম সিডার প্রযুক্তি ব্যবহারে সরাসরি বীজ বপন হওয়ার সব ধরনের ঝুঁকি যেমন কমে আসবে, অন্যদিকে কৃষকের সময়ও বাঁচবে অনেক।
এ সকল কারণে কৃষকরা গোটা জেলায় এই প্রযুক্তির পর্যাপ্ত ব্যবহারের দাবী জানিয়েছেন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস